সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:

২০০১ সালের ১ অক্টোবর জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাত্র তিনদিন আগে (২৮ অক্টোবর) তৎকালীন ৪ দলীয় জোটের মনোনীত প্রার্থী কক্সবাজার-রামুর জনগণের ভালবাসায় সিক্ত এড. খালেকুজ্জামান মারা যান।

ওই দিন তিনি রামু বাইপাসের বর্তমান ‘খালেকুজ্জামন চত্বরে’ লাখো মানুষের এক জনসভায় হেসে হেসেই দুনিয়া থেকে চলে গিয়েছিলেন।

রামু-কক্সবাজারের মানুষ আজো ভুলতে পারছেনা খালেকুজ্জামানের নিরহংকারী অমলিন চেহারা।

তিনি সাবেক মন্ত্রী, প্রখ্যাত পার্লামেন্টারিয়ান মরহুম এডভোকেট মৌলভী ফরিদ আহমদের দ্বিতীয় সন্তান। সাবেক এমপি ইঞ্জিনিয়ার সহিদুজ্জামানের বড় ভাই।

এডভোকেট খালেকুজ্জামানের ভালবাসার মূল্যায়ন করেছিলেন এখানকার আম-জনতা। পরবর্তীতে তারই আপন ছোট ভাই ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ সহিদুজ্জামানকে বিপুল ভোটে এমপি বানিয়ে যেন খালেকুজ্জামানের ভালবাসার স্বীকৃতি ও প্রতিদান দিয়েছিলেন রামু-কক্সবাজারের সাধারণ মানুষ।

প্রতিবছর সেই বেদনাবিদূর দিবসটি স্মরণ করা হয় নানা কমীসূচীর মাধ্যমে। এবারো মরহুম খালেকুজ্জামানের স্মরণে ‘খালেকুজ্জামান স্মৃতি পরিষদ’ বিভিন্ন সংবাদ পত্রে প্রকাশ করছে বিশেষ ‘ক্রোড় পত্র’ এবং বাদ অসর হাসপাতাল সড়কের ‘জামান ভীলায় আয়োজন করেছে খতমে কোরআন, দোয়া মাহফি ও আলোচনা সভা।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন রামু-কক্সবাজারের সাবেক সংসদ সদস্য মরহুমের ছোট ভাই ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ সহিদুজ্জামান।

কর্মসূচীতে এড. খালেকুজ্জামানের আত্মীয় স্বজন ও গুণমুগ্ধ সবাইকে উপস্থিত থাকার জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে এবং খালেকুজ্জামান স্মুতি পরিষদের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।